বহুল প্রত্যাশিত রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন শুরুর জন্য সব ধরনের প্রস্তুতি সেরেছে বাংলাদেশ। সব কিছু ঠিক থাকলে আজ শুরু হতে পারে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন। এ জন্য সব ধরনের প্রস্তুতি নেয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন শরণার্থী ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কমিশনার মোহাম্মদ আবুল কালাম।
প্রত্যাবাসনের জন্য মিয়ানমারের ছাড়পত্র পাওয়া তালিকার মধ্যে সাক্ষাৎকারে অংশ নেওয়া ২২৫টি পরিবারের যারা স্বেচ্ছায় মিয়ানমারে ফিরতে আগ্রহী হবেন তাদের বৃহস্পতিবার (২২ আগস্ট) ঘুমধুম মৈত্রী সেতু দিয়ে মিয়ানমারে ফেরত পাঠানোর কথা রয়েছে।
তবে ৮টি গাড়ি প্রস্তুত রাখার পাশাপাশি ও টেকনাফ থেকে ঘুমধুম ট্রানজিট ঘাট পর্যন্ত সর্বোচ্চ নিরাপত্তা ব্যবস্থা থাকবে বলে জানিয়েছেন শরণার্থী ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কমিশনার।